বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১০

31st Dec 2009


hathat kokhono jodi brishti naame
tomar mone hoyto poli porbe
hoyto tomar roud hobe kisuta uddigno,kisuta mlan abong
proshno tulbe avijog nea,
ai bole bissinno hobe shomporko o shomoy
gune gune raat barbe,
punorabritti hobe shokal.
shei vore jodi fere pai amar joubon,jodi fere pai abar tomake
kobi na hoye onno j kono kisu hoye ami fere ashte pari.
jodi chau,shob vule jabo
shudhu kase eshe upekha dekhau...
ami ki dorai shokhi

valobasha vikheri birohe?????

বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০১০

কতটুকু চেয়েছিলে মনে আছে?


প্রচ্ছন্ন পংক্তিতে কয়েক আলোকবর্ষ দূরে সুখ, আবার খুব কাছেই। ধাঁধাটা খুব জটিল নয়, তবে সময় লাগে। সময়টা দাও। কিছু ধোঁয়া উড়ে যায়, কিছু সমান্তরাল। তবে দুটোই কাছাকাছি। একদিন আস্তে আস্তে জুড়তে পারবে দুটো সূত্র। আলোর নিয়ম সরল। সবসময় সোজাসুজি চলে। যেখানে অন্ধকার সেখানেও।

ধাঁধার মত ভেবো না। একজন খুব পাশেই আছে। এতটা পাশে যে তুমি আমি কেউই বুঝতে পারছি না যে কখন তড়িৎস্রোতের মত বয়ে যাবে গা বেয়ে। শিরশির, শিরশির। আমি একদিন চলতে চলতে প্রায় পথ হারিয়ে ফেলেছিলুম। তারপর সূর্যের রেখায় বাড়ি ফিরে আসি। ঠিকানা লাগে নি। লাগার কথা নয়। সবটুকু চলে গেলেও লোভ থাকে। তবু একটা সময় পিছনে ফিরে তাকাতে হবেই।

ঝুপঝুপ বৃষ্টি সবসময়ে পড়ছে। তবে ঐ বৃষ্টিতে আগুন নেভে না। একদিন দেখবে দুটোই একসাথে দিব্যি সুখে ঘরকন্না করছে। ছোটোবেলায় রিডল পড়েছিলুম। ঐ একটা জিনিস ছোটবেলায় শেখান হয় সব্বাইকেই। তারপর ভয়ের সঙ্গে এক্কাদোক্কা। দুকদম লুকোচুরি।

তোমার মধ্যেই সব আছে। একদিন পরিপূর্ন হও। সেদিন ধাঁধার সবকটি সূত্র মিলে যাবে। যাবেই-

বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০১০

ইশ্ কথা বলে (পলাশের কাছে লেখা পার্বতীর চিঠি)




ইশ্ কথা বলে (পলাশের
কাছে লেখা পার্বতীর চিঠি)

উৎসর্গ : পারভীন আক্তার,মানুষ হিসেবে A+,বন্ধু হিসেবে A+ + +(
কবি হিসেবে যে আমাকে দিয়েছে সবচেয়ে বেশি সাহস আর স্বিকৃতী)
...
আর কত আগুন তুই জ্বালাবি পলাশ?পুরে পুরে ছাই হয়ে যাবার
পর ও ,তুই এতটুকু টের পাস না?

আমি ইদানিং অনেক হাসি,হাসতে হাসতে চোখ ভিজে যায়, চোখের
ভেতর একটা সমুদ্র লুকিয়ে থাকে।

হাসব না কেনো
বল্?

জীবনভর সাধনা করে আমি একটা নষ্ট মানুষ পেয়েছি।

...আমার কোনো আশ্রয় ছিল না,আর কোনো পথ ছিল না ঘুরে দাঁড়াবার,তাই
হয়তো ভাবতে চেয়েছি সাজানো স্বপ্নের কথা,অস্বীকার করতে চেয়েছি তোর নষ্ট অতীত।আসলে
কি ওভাবে হয়?

তুই জানিস না ভালবাসা কাকে বলে,তাই বুঝতে পারবি না কষ্ট
কেমন,কতটা পোড়ায়!এখন কেবল দুঃস্বপ্ন দেখি,আর ঘুমোবার জন্য চাই ট্র্যাংকুলাইজার।জীবনের
প্রতি মোহ নেই ,ভালবাসা নেই।

তোর অনুশোচনা হয় না পলাশ?এতটুকু ঘৃনা?বিষ খেয়ে তুই মরতে
পারিস না?তুই মরে গিয়ে আমাকে বাচা পল্...একটু শান্তি দে।

তুই শিল্পের মানুষ জানি।তুই ভালো কবিতা লিখিস তাও
সত্যি।তুই যদি আমার কেউ না হতি,তাহলে তোকে অন্যভাবে দেখতাম,হয়তো ক্ষমাও করতাম।তুই
একশ একটা মেয়ে নিয়ে লীলা করতি,বেশ্যাবাড়ি যেতি,তোর সিফিলিস হতো...তাতে আমার কোনো
মাথাব্যাথা থাকতো না।২২ শে জানুয়ারী লাল শাড়ি পরেছিলাম বলেই হয়তো বুকে বড় বেশি লাগে।

তুই আমাকে ভালবেসে মানুষ হতে পারিস নি।এতবড় অবিশ্বাসের
উপর তুই কিভাবে বানাতি প্রতারনার ঘর পলাশ?

তুই এখন সকালের রোদ হতে চাস,পরিপুর্ন সুস্হ মানুষ।কিন্তু
আমি তো তোকে আর আমার জীবনের সঙ্গে জড়াব না। মন থেকে মুছে ফেলেছি পলাশ নামের এক
প্রতারকের নাম।

শিকার খুবলে খেয়ে ফিরে যায় চতুর শৃগাল,লম্পট জুয়াড়ি ফেরে,অমানুষ,মদ্যপ
শকুন।তুইও তেমনি করে ফিরে যা,কালো রাত ফেলে তুই বনবাসে যা...সেই ভালো...অমাবস্যায়
ডুবে থাক আন্ধার জীবন,তবু আমি চাইনা তোর মত আর কোনো রোদের সকাল।

একবার ভাংতে ইচ্ছে করে তোর বিপুল স্বপ্ন,আমাকে
যতটা কাঁদিয়েছিস,ততটা কাঁদাতে ইচ্ছে করে।আমি তো মানুষ, দেবতা নই।তাই ভুল করেছি।

তোর জন্য জীবন বাজী রেখে পৃথিবীসুদ্ধ তুলকালাম
কান্ড বাধাবো,অতটুকু মানুষ তুই হতে পারিস নি পলাশ।তোর কাছ থেকে দূরে থেকে,আমার
ভুলগুলোকে আমি ভুলে থাকতে পারবো।আর যেভাবেই আমি বেঁচে থাকি না কেনো, ভালো থাকবো।

আমি আমার কাছেই ফিরে এসেছি ।এবং বাকীটা জীবন আমি আমার
কাছেই থাকবো।পৃথিবীতে আমার চেয়ে বেশি আমাকে আর কেউ ভালবাসে না পলাশ ।আমি ছাড়া আমার
সবচেয়ে আপন আর কেউ নেই।

অভাবিত নিয়ন্ত্রনে নিয়ে এসেছি নিজেকে আবার।অপরিবর্তিত রেখে সমস্ত পুরনো ক্ষত,কিছুই হারাই নি আমি,শেষপর্যন্ত ভালো থাকবো,তোর স্বপ্নের মত ভালো।
তোর শরীরের ঘ্রান ছড়িয়ে রয়েছে বাতাসে,আমি সুবাসিত বাতাসের মত ভালো থাকবো পলাশ ।তোর লেখা অসংখ্য কবিতার মত।

তোর পারু

সোমবার, ১২ জুলাই, ২০১০

‘অনুতপ্ত অন্ধকার ’


উৎসর্গ –পারভীন আক্তার-প্রিয় বন্ধু (কবিতা ছারা জীবনের আর সব কিছুতেই সে আমাকে বলে-'তুই ফেইল-এক্কেবারে ডাহা ফেইল'
)

“সব হারানো মানুষ আমি, আমি তো্মাকে সুযোগ দেবার কে?
নিজের উপরি ঘৃ্না হয়,নিজের উপরি লজ্জা হয়,আর
তো্মার কাছ থেকে চলে আসি,
আমার একবারও ইচ্ছে হয় না পেছনে তাকাতে,
একবারও ইচ্ছে হয় না বলি-ভাল থেকো,চিঠি দিও…
ইচ্ছে হয় না আমার।
আর হয়তো দেখা হবে না,হঠাৎ ঢাকার রাস্তায়,কোনদিন কোনো বইমেলায়
স্বামী,প্রেমিক বা বন্ধু তো নয়ই,নেহায়েত এক সামান্য চেনা লোক মনে হয় তো্মাকে।
যে চেনা লো্কটিকে নিয়ে আমার আর কোনো স্বপ্ন বাকী নেই,তিল পরিমান কোনো
অভ্রের ঠিকানা এই জীবনে আর।
শুধু দায়হিন এক বন্ধনের স্মৃতি,
তাও চ্ছিন্ন করতে সই করে দেবো অচেনা কাগজে আবার,আর
চেনা লো্কটি ধীরে ধীরে অচেনা হয়ে উঠবে
অচেনা লো্কটির কবিতাই শুধু চেনা থেকে যাবে,আর কিছু নয়
কখোনো কখোনো কবিতা পড়বো,
ধুসর ধুসর স্মৃতি আনমনা করবে ক্ষনিকের জন্য,
কখোনো সখোনো বৃষ্টি নামবে,আর
সবুজ পর্দা ধরে আকাশের ঠিকানায় তোমাকে দুঃখ পাঠাবো…
কেবল এই
আর কিছু নয়”

শনিবার, ১০ জুলাই, ২০১০

সব কিছু নষ্টদের দখলে-৩(ইশ কথা বলে)-আগামি পর্বে শেষ



শহর জুড়ে অসভ্য বসবাস,পাস্তা,চাউমিন,জিন্স,ফতুয়া,শীতাতপ করোলার বিলাসী নকল জীবন।তিন তারা /পাচ তারা হোটেলে যে ছেলে মেয়েটা শিশা টানে,বিয়ার খায়,বাহুল্য ওড়না ফেলে দিয়ে অশ্লিল নাচে,তার ঘরে হয়তো এশার নামাজ পরে ভাতের মাড় ঢালছে মা,পিতা তসবি হাতে বারান্দায়।এদের বেশিরভাগেরই পুর্বপুরুষ বো্রোখেতে রৌদ্রে পুড়ে আগাছা নিড়াতো,পুকুরে ডুব দিয়ে গোসল সেরে গামছা দিয়ে গা মুছতো।মায়ের মাথা থেকে ঘোমটা পড়ে না,এদিকে মেয়ে পারলে সেলোয়ার খুলে ফেলে আধুনিক হয়ে যায়।
মদ খাউয়া যদি আধুনিকতা হয়,তবে মেথরপট্টি তে বসে ব্যাটারী ভেজানো তাড়ি খাওয়া বেশ্যা আর বাইদানীরাই সবচেয়ে বেশি আধুনিক।না কি ভদ্র সমাজ মনে করে,শীতাতপ আলোর ঝলকানি আর পারফিউম মাখা পুরুষ পাশে নিয়ে মদ না খেলে সভ্যতা আসে না!
আমি আমার কোনো যোগ্য প্রতিপক্ষ পাই না বলেই নিরব থাকি।আমার প্রকাশ্য শত্রুরা এতই ফাউল যে,দু চারটা মিথ্যা গল্প রটানো ছারা তাদের আর কিছু করার থাকে না।এমন কি সেই নারীও,যার জন্য আমুল পালটে গেছে অমুল্য একটা জীবন,সে ও ভিষন ফাত্রা ছিল।তাই অবাক হইনা শুনে,সে এখন অমুকের সাথে ঘোরে, তমুকের শাথে শোয়।আমাকে অপবাদ দিয়ে সে কলন্কমুক্ত হয়েছে,এবং সমস্ত ভালবাসার আত্নত্যাগ কে মেপেছে নগদ টাকা দিয়ে।গালে রুজ মাখা সোডিয়ামের আলোয় ঘোরা সস্তা পতিতার ও বিবেক থাকে, তার ছিল না।আমিই ছিলাম বোকার হদ্দ,সাগড় ভেবে ডূবে ছিলাম নোংরা ডোবায়।
অঞ্জন খান নামের এক নষ্ট সাংবাদিক আবার তার অতি বিশ্বস্ত চাকর।ঐ ভন্ডটার পাছায় দুইটা বন্দুক ঢুকালেও আমার কিছু যায় আসে না। সেই অঞ্জন খান,বিড়ি টানতে টানতে বদনা থেকে পাছায় পানি ঢালে আর শীতল আরামে উঠে এসে ফেসবুকে তাকে নিয়ে লেখে যত্তসব ফাউল কবিতা।ওর উচিৎ,রাস্তায় দারিয়ে অর্শ-ভগন্দর,আগা মোটা গোড়া চিকনের লিফ্লেট বিক্রি করা,তা না করে সে বেশরম কবিতা লিখছে।
কয়দিন পর ফেসবুকে পায়খানার ছবিও আপ্লোড করা হবে।প্রাইভেছি শব্দটার মানেই এখন ন্যাংটা হয়ে যাওয়া। বাঙ্গালি অবশ্য কারও ধার ধারে না।যুদ্ধাপরাধের বিচার,গণহত্যা,ব্যর্থ রাজনীতি,উনিশ হাজার শহীদ পরিবার – কোনো কিছুতেই আমাদের কিছু যায় আসে না।সনি তে সি আই ডি,কে এফ সি তে ফ্রাইড চিকেন,আর সাকুরা-এরামে ভদকা থাকলেই-‘জিন্দেগী রক্স’।
সবার আগে নষ্ট হয়েছে আধুনিক মাতৃসমাজ যারা স্তনের দুধ পর্যন্ত দিতে কার্পন্য করে এই ভেবে যে তা ঝুলে গিয়ে পুরুষের বাজারে নির্লজ্জরকমভাবে তার দাম কমে যাবে।ফোমের ব্রা পড়ে বুক উঁচু করার সস্তা প্রবনতা তাদের এখন যায়নি।পিজা হাট বা টগি ওয়ার্লড এ নিয়ে মাতৃত্বের দায়িত্ব সারে,একবার অ নফল নামাজ পরে সন্তানের মাথায় হাত বুলায় না।
আমার ভিশন অসহায় লাগে,যখন দেখি গালের জ্ররুল থেকে কোমরের জন্মদাগ,সব নষ্ট হয়ে গেছে।হিমসাগর আমের গন্ধ মুখে নিয়ে ঘুমিয়ে পরা সেই শৈশব আর আসে না,এদিকে বিচ্ছিরিরকম ভাবে বয়স বাড়ে…


চলবে

মঙ্গলবার, ৬ জুলাই, ২০১০

সব কিছু নষ্টদের দখলে-২






আমাদের কে ভন্ডামি করতেই হয়,একি সাথে বাংগালি আর মুসলমান বলে,একটু ভন্ডামি না করলে আমাদের চলে না।আবু আইউব,আমার এক বন্ধু,পকেটে সব সময় পেয়ারাপাতা রাখে।চাপে পড়ে মানুষ আবিস্কারক হয়,সে ও হয়েছে।সে বের করেছে পানের পর পেয়ারাপাতা চাবালে হুইস্কির গ্ন্ধ থাকে না,তাই প্রতিবার পানের পর আইয়ুব পেয়ারাপাতা চিবায়,পান ও খায় এবং বাসায় ফিরে বউর সাথে এমন ভাব করে যেনো দিনটা সে বায়তুল মোকাররমে কাটিয়েছে এবং পুরুস্কার হিসেবে এখন তার প্রাপ্য একটি প্রথম শ্রেনির সংগম।
মানুষ পার্বতী,শুধু মানুষ,উত্তাল ঝর ঝাপ্টায়,কেরোসিন কুপির শিখার নিচে,শত শত দুখি মানুষের মুখ।তুমি শুধু দেখতে পাও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আমলা,বলপয়েন্ট পিচ্ছিল সাংবাদিক,মতিঝিলের মস্রিন ব্রিফকেস।তোমার আশেপাশে সব সভ্যের লেবাস পরা নকল মানুষ।যাদের কাছে বাংলার মরুভুমি তে এক গ্লাস বিয়ার,একটু হুইস্কী বোশেখ মাসের বৃষ্টির মত সুখকর।একটা সম্পুর্ন দেশ পচে গেছে পার্বতি,একটা শহর।পঞ্চগড়,বগুড়া,রাজশাহী,বোয়ালমারি,কুমিল্লা,ঠাকুরগাঁও,মধুপুর,রামপাল,চরফেশন,পাবনা,জকিগন্জ,নাচোল,শেরপু্র,চকোরিয়া,চান্দিনা,দাগনভূইয়া,সাতঘরিয়া,কয়কীর্তন,মিঠাপুর,জলঢাকা,দোহার,নারিয়া কোথায়?কতদুর নষ্ট এই দেশ?কত দূর গেলে,কত বছর,কত হাজার মাইল হাটলে দূরে যাওয়া যাবে এই নষ্টামী থেকে?
এবং তুমিও।খুব সহজেই দিয়ে জটীল জীবন।চলে গেছো।বহুদিন আগে একদিন,বুড়ো ডক্টরের চেম্বাড় থেকে বের হয়ে লূকীয়ে ছীলে,আর আমি বোকা রাস্তায়,এদিক সেদিক…আড়ালে তূমি হেসে লূটোপুটি…এখন সেই তুমি কি ভিষন চতুর।আফিম তবুও ভালো,তুমি সে তো …।

চলবে

সোমবার, ৫ জুলাই, ২০১০

দেশ এ লেখা আমার ধারাবাহিক কলামঃসব কিছু নষ্টদের দখলে-১


বংগ জননীরা,এখন বেশ খোলামেলা থাকতে ভালবাসে।দুধ আর পাছা বাড়িয়ে ও বড় করে অহংকারী হাইহিল এ হাটে মস্রিন টাইলস এর উপর।ঘরে ছেলে বা মেয়েকে রংতুলি তে বসিয়ে দিয়ে এসে,রাতের বেলা নিজেই হাজার রঙ্গে ছড়িয়ে দেয় নিজেকে।মদ খাউয়া তিতা ঠোটেঁ হাজার পুরুষ চুষে মাঝরাতে এসে ঘুমন্ত সন্তানের কপালে চুমু খায়।বংগ জননীরা যদি এমনি বেশ্যার মতন, নব্য ইংরেজি ফাতরা জেনারেশন বেজন্মা খাঙ্কীর পোলা তো হবেই।
রিটায়ার্ড বাপ হয়তো জুম্মার মসজিদে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে আল্লাহ্ আকবার বলতে বলতে,এদিকে উঠতি মেয়ের মুখেও ফেনা জমছে,তবে সেটা গাল্যাক্সীর ঠান্ডা বিয়ারের।শীতাতপ নিয়ন্ত্রন,টেলিভিশন,সিনেমা,বংগভবন,সচিবালয়,আমদানি রপ্তানি,গনতন্ত্র,সমাজতন্ত্র,রাজাকার,মুক্তিযোদ্ধা,দালাল,দেশপ্রেমিক সব ভণ্ড আর নষ্টদের দখলে।পুঁই পাতা,সাদা মেঘ,বোশেখ মাসের কাঁচা আম সব মিথ্যে হয়ে গেছে।সত্য হয়ে উঠেছে লিপষ্টিকপরা নায়িকা,ভেজা সেমিজ,অসভ্য বালিকা।
চারপাশে সব রংচটা,ফাটলধরা,মচকানো,তালিমারা,পচে যাওয়া,শ্যাওলাপরা্,ঘুনেধরা,ভাঙ্গা মানুষ।মানুষের মত আর একটিও মানুষ নাই কোথাও।

চলবে